১৪ই ফেব্রুয়ারি পালিত হচ্ছে বসন্ত ও ভালোবাসা দিবস। বাংলা বর্ষপঞ্জি সংশোধনের কারণে দিবস দুটি’তে এসেছে পরিবর্তন। পহেলা বৈশাখ আগের মতোই ১৪ এপ্রিল থাকবে। ২০২০ সালের পূর্বে ১৪ই ফেব্রুয়ারি পালিত হতো বিশ্ব ভালোবাসা দিবস ও ১৩ই ফেব্রুয়ারি পালিত হতো পহেলা ফাল্গুন।
ভ্যালেন্টাইন’স ও বসন্ত উৎসবে সাড়া দিতে ঢাকার কিছু কিছু রেস্তোরাঁ ও বিনোদন কেন্দ্রে মানুষ মেতে উঠেছে ভ্যালেন্টাইন’স, বসন্তের পোশাক, ফুল এবং গানে।
দিবস দুটি ঘিরে আনন্দ উদযাপনের পাশাপাশি থাকছে সুবিধা-অসুবিধা লাভ ও লোকসান।
ভ্যালেন্টাইন’স ও বসন্তের জন্য আলাদা আলাদা সাজ ও শপিং এর প্রয়োজন হবে না।
রেস্টুরেন্টে দুইবার খাওয়ার বিল দিতে হবে না।
করোনার জন্য যারা বাসা থেকে বের হননি তাদের দুঃখ-কষ্ট, আফসোস একদিনের বেশি থাকবে না।
হাজবেন্ড বয়ফ্রেন্ড, ওয়াইফ গার্লফ্রেন্ড নিয়ে দুই দিন আলাদা আলাদা সময় দেয়ার সুযোগ থাকছে না।
দুই দিন কোথায় ঘুরতে যাবেন সেটা নিয়ে ভাবতে হচ্ছে না।
ছবি তোলা বাছাই করা এডিট করার জন্য আলাদা আলাদা সময় নষ্ট হচ্ছে না।
শুভেচ্ছা জানানো নিয়ে বিড়ম্বনায় পড়তে হচ্ছে না। হোক সেটা দেশী বসন্ত অথবা বিদেশি ভ্যালেন্টাইন’স।
দুটি উৎসব একইসাথে হওয়ার কারণে ফুল চাষি, ফুল ব্যবসায়ী ও ফ্যাশন হাউস গুলোর গুনতে হচ্ছে লোকসান।